বিজ্ঞানীরা পর্যবেক্ষণ করেছেন যে পৃথিবীর চৌম্বকীয় উত্তর মেরু দ্রুতগতিতে রাশিয়ার সাইবেরিয়ার দিকে সরে যাচ্ছে। ব্রিটিশ জিওলজিক্যাল সার্ভে (বিজিএস)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে এই মেরুর গতি ছিল বছরে প্রায় ১৫ কিলোমিটার, যা বর্তমানে বেড়ে বছরে ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটারে পৌঁছেছে।
চৌম্বকীয় উত্তর মেরুর এই দ্রুত স্থানান্তর নেভিগেশন সিস্টেম, বিশেষ করে কম্পাস এবং জিপিএস-এর কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দশকে চৌম্বকীয় উত্তর মেরু আরও ৬০০ কিলোমিটার সরে যেতে পারে, যা ২০৪০ সালের মধ্যে কম্পাসের দিকনির্দেশনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে।
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র আমাদের সৌর বিকিরণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এই চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন পরিবেশ, মানব স্বাস্থ্য এবং প্রযুক্তিগত ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, পৃথিবীর অভ্যন্তরে থাকা তরল লোহার স্রোতের পরিবর্তনের ফলেই এই চৌম্বক ক্ষেত্রের স্থানান্তর ঘটছে।
এই পরিবর্তন প্রতি ৩,০০,০০০ বছরে ঘটে, তবে সর্বশেষ মেরু অদলবদল প্রায় ৭৮০,০০০ বছর আগে ঘটেছিল। তাই বর্তমান পরিবর্তনটি অস্বাভাবিক এবং এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আরও গবেষণা করছেন।
চৌম্বকীয় উত্তর মেরুর এই দ্রুত স্থানান্তর নেভিগেশন সিস্টেম, বিশেষ করে কম্পাস এবং জিপিএস-এর কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দশকে চৌম্বকীয় উত্তর মেরু আরও ৬০০ কিলোমিটার সরে যেতে পারে, যা ২০৪০ সালের মধ্যে কম্পাসের দিকনির্দেশনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে।
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র আমাদের সৌর বিকিরণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এই চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন পরিবেশ, মানব স্বাস্থ্য এবং প্রযুক্তিগত ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, পৃথিবীর অভ্যন্তরে থাকা তরল লোহার স্রোতের পরিবর্তনের ফলেই এই চৌম্বক ক্ষেত্রের স্থানান্তর ঘটছে।
এই পরিবর্তন প্রতি ৩,০০,০০০ বছরে ঘটে, তবে সর্বশেষ মেরু অদলবদল প্রায় ৭৮০,০০০ বছর আগে ঘটেছিল। তাই বর্তমান পরিবর্তনটি অস্বাভাবিক এবং এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আরও গবেষণা করছেন।
চৌম্বকীয় উত্তর মেরুর এই দ্রুত স্থানান্তর নেভিগেশন সিস্টেম, বিশেষ করে কম্পাস এবং জিপিএস-এর কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দশকে চৌম্বকীয় উত্তর মেরু আরও ৬০০ কিলোমিটার সরে যেতে পারে, যা ২০৪০ সালের মধ্যে কম্পাসের দিকনির্দেশনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে।
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র আমাদের সৌর বিকিরণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এই চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন পরিবেশ, মানব স্বাস্থ্য এবং প্রযুক্তিগত ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, পৃথিবীর অভ্যন্তরে থাকা তরল লোহার স্রোতের পরিবর্তনের ফলেই এই চৌম্বক ক্ষেত্রের স্থানান্তর ঘটছে।
এই পরিবর্তন প্রতি ৩,০০,০০০ বছরে ঘটে, তবে সর্বশেষ মেরু অদলবদল প্রায় ৭৮০,০০০ বছর আগে ঘটেছিল। তাই বর্তমান পরিবর্তনটি অস্বাভাবিক এবং এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আরও গবেষণা করছেন।
চৌম্বকীয় উত্তর মেরুর এই দ্রুত স্থানান্তর নেভিগেশন সিস্টেম, বিশেষ করে কম্পাস এবং জিপিএস-এর কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী দশকে চৌম্বকীয় উত্তর মেরু আরও ৬০০ কিলোমিটার সরে যেতে পারে, যা ২০৪০ সালের মধ্যে কম্পাসের দিকনির্দেশনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনবে।
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র আমাদের সৌর বিকিরণ থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এই চৌম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন পরিবেশ, মানব স্বাস্থ্য এবং প্রযুক্তিগত ব্যবস্থার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, পৃথিবীর অভ্যন্তরে থাকা তরল লোহার স্রোতের পরিবর্তনের ফলেই এই চৌম্বক ক্ষেত্রের স্থানান্তর ঘটছে।